Vizag Earthquake Claims: ভূমিকম্প হল? ভারতের উপকূলীয় শহরে দাবি বহু মানুষের, তবে নেই কোনও সরকারি রেকর্ড!
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ ভাইজাগ ওয়েদারম্যান এক পোস্ট করে লেখেন, 'ভাইজাগে ভূমিকম্প রিপোর্ট করা হয়েছে। কেউ কি ভোর ৪টে ২০ নাগাদ এই কম্পন অনুভব করেছেন?' সেই পোস্টের নীচেই ওয়েদার@হায়দরাবাদ অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ‘হ্যাঁ, আমার মা-বাবা কয়েক সেকেন্ড কম্পন অনুভব করেছেন।’
মঙ্গলবার ভোরে ভাইজাগে বহু মানুষ কম্পন অনুভব করেছেন বলে দাবি করা হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বহু নেটিজেন এই নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। এদিকে স্বাধীন ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারিও দাবি করেছে, ভারতীয় সময় ভোর ৪টে ৩০ মিনিটে ভাইজাগে 'ভূমিকম্পের মতো ঘটনা' লক্ষ্য করা গিয়েছে। সঙ্গে ওয়েবসাইটটি আরও উল্লেখ করেছে, এই সম্ভাব্য ভূমিকম্পের মাত্রা বা উৎসের গভীরতা সম্পর্কে এখনও কোনও বিশদ বিবরণ নেই। তবে এত কিছুর মাঝেও ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেইসমোলজির তরফ থেকে এই সম্ভাব্য কম্পন সম্পর্কিত কোনও তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
যদিও কর্ণাটকের বিজয়পুরাতে সকাল ৭টা ৪৯ মিনিটে একটি ভূমিকম্পের আপডেট দিয়েছে এনএসসি। এর আগে রাশিয়ার কামচাটকার একটি ভূমিকম্পের আপডেট দেওয়া হয়েছে সোমবার। এর মাঝে আর কোনও আপডেট নেই এনএসসির সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে। যদিও সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক ব্যক্তি দাবি করেছেন, ভাইজাগে তাঁরা কম্পন অনুভব করেছেন। তবে এই সম্ভাব্য কম্পনে কোনও ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ ভাইজাগ ওয়েদারম্যান এক পোস্ট করে লেখেন, 'ভাইজাগে ভূমিকম্প রিপোর্ট করা হয়েছে। কেউ কি ভোর ৪টে ২০ নাগাদ এই কম্পন অনুভব করেছেন?' সেই পোস্টের নীচেই ওয়েদার@হায়দরাবাদ অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ‘হ্যাঁ, আমার মা-বাবা কয়েক সেকেন্ড কম্পন অনুভব করেছেন।’ এরপর ডঃ বোদ্দেপল্লি রঘু জনসেনা নামক এক্স ব্যবহারকারী লেখেন, ‘হ্যাঁ, ৪টে ১৮ মিনিট নাগাদ আমি কম্পন অনুভব করলাম।’ এছাড়াও একধিক অ্যাকাউন্ট থেকে কম্পন অনুভব করার দাবি জানিয়ে পোস্ট করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এদিকে সোমবার স্থানীয় সময় রাত ১২টা ৫৯ মিনিটে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে আফগানিস্তানের খুলম এলাকা। ভারতের রাজধানী দিল্লি পর্যন্ত এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। এই কম্পনের কেন্দ্রস্থল ছিল খুলম শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ পশ্চিমে। কম্পনের উৎসস্থলের গভীরতা ছিল ২৮ কিলোমিটার। এই ভূমিকম্পে কমপক্ষে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। জখম অন্তত ৩২০। মাজার-ই-শরিফের ঐতিহাসিক ব্লু মসজিদের একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভারত ইতিমধ্যেই তড়িঘড়ি কয়েক টন ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছে আফগানিস্তানে।
Source: www.hindustantimes.com


