আরজি করের সন্দীপের নামে দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন, সেই আখতারকে সাসপেন্ড করল রাজ্য!
আরজি করের প্রাক্তন প্রিন্সিপাল সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে প্রথম দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন। সেই আখতার আলিকে সাসপেন্ড করে দিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। একটা সময় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপারের দায়িত্ব সামলেছিলেন।
আরজি করের প্রাক্তন প্রিন্সিপাল সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে প্রথম দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন। সেই আখতার আলিকে সাসপেন্ড করে দিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার।শুক্রবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের রিপোর্টের উল্লেখ করে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে দাবি করা হয়েছে, আখতারের বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম এবং দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যিনি কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালের ডেপুটি সুপার পদে ছিলেন। একটা সময় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপারের দায়িত্বও সামলেছিলেন। যদিও বিষয়টি নিয়ে তিনি আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আপাতত কোনও মন্তব্য করেননি।
কী কী দাবি করা হয়েছে রাজ্যের তরফে?
আখতার কোনও মন্তব্য না করলেও স্বাস্থ্য দফতরের তরফে একগুচ্ছ কারণ দর্শানো হয়েছে। কেন তাঁকে সাসপেন্ড করা হচ্ছে, সেটা জানানো হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের বিজ্ঞপ্তিতে। স্বাস্থ্য দফতরের তরফে দাবি করা হয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো সিবিআই যে আরজি কর দুর্নীতির তদন্ত করছে, তাতে আখতারের নামও উঠে এসেছে। আরজি করের জন্য যে সামগ্রী কেনা হত, তার ক্ষেত্রে আরজি করের ডেপুটি সুপার হিসেবে আখতার নিজের প্রভাব খাটাতেন বলে সিবিআই তদন্তে উঠে এসেছে বলে দাবি করা হয়েছে।
আখতার আলির অ্যাকাউন্টে টাকা আসার অভিযোগ
সেই বিষয়টি আরও ব্যাখ্যা করে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে দাবি করা হয়েছে, একটি বিশেষ সংস্থাকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আরজি করের তৎকালীন ডেপুটি সুপার। সেজন্য দাবি করেছিলেন লক্ষাধিক টাকা। ২০২০ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে তাঁর অ্যাকাউন্টে প্রায় ২.৪ লাখ টাকা এসেছিল। আর তাঁর স্ত্রী'র অ্যাকাউন্টেও ৫০,০০০ টাকা এসেছিল বলে দাবি করা হয়েছে।
Source: www.hindustantimes.com


